Latest Post

Saturday, 1 April 2023

Windows xp / 7 / 8 / 8.1 / 10 / 11 | all software

Windows xp / 7 / 8 / 8.1 / 10 / 11 | all software

Saturday, 26 November 2022

Friday, 11 November 2022

PDF To Word Converter(পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড)_Word to PDF File Convert(ওয়ার্ড টু পিডিএফ কনভার্ট)

PDF To Word Converter(পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড)_Word to PDF File Convert(ওয়ার্ড টু পিডিএফ কনভার্ট)

 PDF To Word Converter(পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড)_Word to PDF File Convert(ওয়ার্ড টু পিডিএফ কনভার্ট) কিভাবে পিডিএফ থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কনভার্ট করবেন কিভাবে ওয়ার্ড টু পিডিএফ কনভার্ট করবেন MS Word to PDF, Convert MS Word to PDF, How to Convert Word to PDF, Microsoft Word to PDF File Convert, Word to PDF Converter, , MS Word to PDF Bangla, How to Convert Bangla Word Document to PDF, Bangla Word to PDF, Word to PDF, Convert Word to PDF App, Convert Word Document to PDF Form, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড টু পিডিএফ কনভার্ট. PDF To Word Converter pdf to word convert pdf to word how to convert pdf to word pdf editor PDF Edit পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড pdf to word converter video PDF To Word Converter Bangla How to convert PDF to Doc Bangla Tutorial How To Convert PDF to Word Document So watch this video & Enjoy it.

 

PDF To Word Converter(পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড)

 --------------------------------------------


--------------------------------------------------------------- 

Microsoft Word Tutorial in Bangla - মাইক্রোসফট ওয়ার্ড টিউটোরিয়াল https://www.youtube.com/watch?v=8cv6k... 

How to Logout Facebook account From All Devices. https://youtu.be/i43Y-o084Rg 

ছোট স্ক্রিনে ভিডিও দেখতে ভিডিওটি দেখুন- https://youtu.be/WCYtJRp-hp8

My Facebook Group- https://www.facebook.com/groups/24784..

Subscribe & Watch the video again : https://www.youtube.com/@BDTechnic

Tuesday, 6 September 2022

সব শিক্ষককে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়ার নির্দেশ

সব শিক্ষককে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়ার নির্দেশ

 

সব শিক্ষককে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়ার নির্দেশ

মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য ‘মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট-১)’ অনলাইন প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) অনলাইনে এই প্রশিক্ষণ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি সব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সব উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আদেশে।

মহাপরিচালকের সই করা অফিস আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) ইউনিসেফের সহায়তায় মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট ১)’ অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স তৈরি করে তা বর্তমানে মুক্তপাঠে অন্তর্ভুক্ত করেছে। দীর্ঘ প্রায় আঠারো মাস কোভিড-১৯ এর কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরাসরি শিক্ষা কার্যক্রম এবং শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক যোগাযোগ ও খেলাধুলা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে নানাবিধ মানসিক চাপ পরিলক্ষিত হচ্ছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মানসিক চাপ নিরসনের লক্ষ্যে সব শিক্ষকের ‘মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট (১)’ অনলাইন প্রশিক্ষণটি গ্রহণ করা প্রয়োজন।

আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষককে অনলাইনে মুক্তপাঠ-এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণটি গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হলো।

আদেশে আরও বলা হয়, প্রশিক্ষণটি সম্পন্ন করার পর অংশগ্রহণকারী একটি অটো-জেনারেটেড সার্টিফিকেট পাবেন। প্রাপ্ত সার্টিফিকেটটি সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিকট ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে। এরপর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে সার্টিফিকেটগুলো জমা দেবেন। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের সংশ্লিষ্ট উইংয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জমা দেবেন। অনলাইন প্রশিক্ষণটি সম্পন্ন করার জন্য নির্ধারিত ধাপ অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

 

যা অনুসরণ করতে হবে

১. কোর্সের লিংকে (https://muktopaath.gov.bd/course-details/848) মুক্তপাঠ পেজের 'কোর্সটি শুরু করুন' বাটনে ক্লিক করে লগ-ইনের মাধ্যমে সরাসরি কোর্সে অংশগ্রহণ করবেন।

২. যদি মুক্তপাঠে পূর্বেই রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে সরাসরি ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করে কোর্স শুরু করবেন।

৩. যদি মুক্তপাঠে রেজিস্ট্রেশন করা না থাকে তবে রেজিস্ট্রেশন নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তপাঠ পেজে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে কোর্সটি শুরু করবেন।

৪. উপরের দুটো ক্ষেত্রেই লগ-ইন/রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ভেরিফিকেশানের জন্য আপনার PDS ID এবং Date of Birth (সার্টিফিকেট অনুযায়ী) প্রয়োজন। সঠিক PDS ID এবং Date of Birth প্রদানের মাধ্যমে কোর্সটি সম্পন্ন করবেন।

৫. এই কোর্সে মোট ৮টি মডিউল রয়েছে এবং প্রতিটি মডিউলে একাধিক সার মডিউলের মাধ্যমে বিষয়বস্তুগুলোকে বিন্যস্ত করা হয়েছে। এই কোর্সটি সম্পন্ন করতে আনুমানিক আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা সময় প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এর তারতম্য হতে পারে।

৬. মডিউলগুলোর প্রতিটি বিষয়বস্তুর ন্যূনতম সময় নির্ধারণ করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সময় অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ওই অংশটি অসম্পন্ন থাকবে।

৭. প্রতিটি ভিডিও কন্টেন্টের নিচেই স্ক্রিপ্ট সংযোজন করা হয়েছে। ভিডিও দেখতে অসুবিধা হলে প্রয়োজনে পড়েও নিতে পারেন।

৮. প্রতিটি মডিউলে বিভিন্ন পর্যায়ে বিষয়বস্তুর ধারণা যাচাইয়ের জন্য কুইজ সংযোজন করা হয়েছে। কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট অর্জনের জন্য প্রতিটি কুইজে অংশগ্রহণ করে সঠিক উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে কৃতকার্য হতে হবে। প্রতিটি কুইজে একাধিকবার অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

৯. ‌অন্যান্য কোর্সের মতোই সুবিধামতো সময়ে কোর্সটি সম্পন্ন করতে পারবেন।

Friday, 12 November 2021

ইন্টারনেট ছাড়া Facebook Messenger চালানোর নিয়ম

ইন্টারনেট ছাড়া Facebook Messenger চালানোর নিয়ম

ইন্টারনেট ছাড়া Facebook/Messenger চালানোর নিয়ম




বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : এখন থেকে গ্রাহকরা ডাটা শেষ হয়ে যাওয়ার পরও Facebook Messenger এ সংযুক্ত থাকতে পারবেন এবং অনলাইনে গুরুত্বপূর্ণ টেক্সট-ভিত্তিক তথ্য আদান প্রদান করতে পারবেন। এই পরিষেবায় শুধু টেক্সট দেখা যাবে, কোন ছবি কিংবা ভিডিও দেখা যাবে না।

ব্যবহারকারীরা পাঠ্যভিত্তিক তথ্য যেমন : শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত নির্দেশনা, অন্যান্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য যেমন ফেসবুকে কোভিড তথ্যকেন্দ্র সম্পর্কে জানতে পারবে। সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা ফ্রি এ ধরনের সুবিধা নিতে পারবে।


ডিসকভার অ্যাপ সেবা : এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ফ্রি ডাটা সীমার মধ্যে ই-পরিসেবার সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ডিসকভার অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। তবে ডিসকভার অ্যাপটি ব্যবহারের জন্য ফেসবুক এক্যাউন্ট থাকার বাধ্যবাধকতা নেই।



গ্রাহকরা দৈনিক এবং মাসিক ভিত্তিতে অপারেটর অনুযায়ী বিটিআরসি অনুমোদিত ডাটা সীমার মধ্যে অ্যাপ/মোবাইল ওয়েবের মাধ্যমে বিনামূল্যে ব্রাউজিং উপভোগ করতে পারবেন। তবে একজন গ্রাহক তার দৈনিক এবং মাসিক ব্যবহারের সীমা অতিক্রম করার পর নতুন ডাটা প্যাক কেনা না পর্যন্ত কোনো সাইট অ্যাক্সেস করতে পারবেন না।

এই অ্যাপের মাধ্যমে Facebook Messenger ব্রাউজিংকালে গ্রাহকরা কোনো ছবি বা ভিডিও দেখতে পারবেন না। উল্লিখিত বিষয়বস্তু দেখতে চাইলে গ্রাহকরা ডাটা প্যাক কেনার মাধ্যমে তা পারবেন।

গ্রাহকরা সরকারি সংস্থার ওয়েবসাইটসহ অন্যান্য ওয়েবসাইটেও প্রবেশ করতে পারবেন। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জাতীয় পরীক্ষার প্রস্তুতির বিভিন্ন উপকরণসহ স্কুল প্রকাশিত সকল তথ্য দেখতে পারবে।


Thursday, 11 November 2021

 ইউটিউব-ফেসবুক ভিডিও থেকে যেভাবে টাকা আয় করা যায়

ইউটিউব-ফেসবুক ভিডিও থেকে যেভাবে টাকা আয় করা যায়

 ইউটিউব-ফেসবুক ভিডিও থেকে যেভাবে টাকা আয় করা যায়


Facebook থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়, ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়, ফেসবুক ভিডিও থেকে আয়, কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা যায়, কিভাবে ভিডিও তৈরি করা যায়, কিভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করা যায়, কিভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করবো, ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসিক কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব, ফেসবুক থেকে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করুন, ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় নিয়ম কানুন earn money, facebook থেকে টাকা ইনকাম, ভিডিও ভাইরাল করা যায় কিভাবে, online income, online income bd, income, make money online, online income 2021, earn money online, online income bangla, online income bangladesh 2021, earn online income, 

বাংলাদেশের তরুণদের অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব এবং ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন।

বাংলাদেশের তরুণদের অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব এবং ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন।

বাংলাদেশে এখন ইউটিউব এবং ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে, তেমনি অনেকের কাছে এগুলো অর্থ আয়ের জন্য একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠছে।

বাংলাদেশের কোন কোন কনটেন্ট নির্মাতা ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করছেন।

বাংলাদেশের তরুণদের অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব এবং ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। এসব ভিডিও দেখা হচ্ছে অসংখ্যবার।

বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার রাশেদুজ্জামান রাকিব। ইউটিউবে তিন বছরে তার আরএনএআর চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা প্রায় সাত লাখ। তিনি মূলত চলচ্চিত্রের নানা বিষয় নিয়ে মজাদার ভিডিও তৈরি করেন।

আর কিটো ভাই নামে পরিচিত মাশরুর ইনান এক বছরেই সাবস্ক্রাইবার পেয়েছেন প্রায় আড়াই লাখ।

ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে টাকা আয়ের উপায় নিয়ে তারা বলছেন:


একটি চ্যানেল তৈরি: ইউটিউবের ক্ষেত্রে প্রথমেই একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। জিমেইল ব্যবহার করে ইউটিউবে লগইন করে চ্যানেল তৈরি করা যায়।

ফেসবুকে নিজস্ব একটি পেজ তৈরি করতে হবে, যেখানে আপনার কনটেন্টগুলো প্রদর্শিত হবে।

এসব করার জন্য আপনার বয়স অন্তত ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে।


কনটেন্ট বাছাই ও তৈরি:

ইউটিউবার রাশেদুজ্জামান রাকিব বলছেন, কনটেন্ট বাছাই করার ক্ষেত্রে বিবেচনায় রাখতে হবে যেন সেটা ব্যতিক্রমী, আলাদা ধরণের কিছু হয়। কারণ এখন অসংখ্য মানুষ ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করছেন, প্রতিযোগিতা অনেক। সেখানে ব্যতিক্রমী কিছু না হলে মানুষ আগ্রহী নাও হতে পারে।

''নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করতে হবে, ধারাবাহিক থাকতে হবে। টার্গেট থাকা উচিত প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি ভিডিও আপলোড করা।"

এজন্য যেমন শিক্ষামূলক পাতা, প্রযুক্তি সম্পর্কে নানা তথ্য, মজাদার ভিডিও, গেম নিয়ে ভিডিও, বাচ্চাদের খেলনা, খাওয়া-দাওয়া, বই বা চলচ্চিত্রের রিভিউ ইত্যাদি তৈরি করা যায়।

ভিডিওগুলো হতে হবে পরিষ্কার, শব্দ ভালোভাবে শোনা যাবে, সম্পাদনার কাজটি ভালো হতে হবে। সেই সঙ্গে টাইটেল, নানা ধরণের শব্দের ব্যবহার ঠিক থাকতে হবে।

তবে ইউটিউব বা ফেসবুক, যে মাধ্যমের জন্যই কনটেন্ট তৈরি করা হোক না কেন, সেগুলোর যেগুলোয় অন্য কারো কপিরাইট থাকতে পারবে না।

মনিটাইজেশন:

ইউটিউব বা ফেসবুকে কোন ভিডিও আপলোড করলেই সেটা থেকে টাকা আসবে না। সেজন্য আপনার একাউন্টটি মনিটাইজেশন করতে হবে। এটা হচ্ছে ইউটিউব বা ফেসবুক থেকে অর্থ আয়ের জন্য তালিকাভুক্ত হওয়া। তবে চাইলেই এই মনিটাইজেশন করা যায় না।

যেমন ইউটিউবের ক্ষেত্রে আপনাকে ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে অংশ নিতে হবে। সেক্ষেত্রে:

  • চ্যানেলের অন্তত ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকবে হবে।
  • সর্বশেষ ১২ মাসে চ্যানেলের ভিডিও মিলে অন্তত ৪০০০ ঘণ্টা দেখার রেকর্ড থাকতে হবে।
  • ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত থাকতে হবে।

এসব শর্ত পূরণ করা হলে আবেদন করার পর আপনি ইউটিউব থেকে বিজ্ঞাপন পেতে শুরু করবেন।

ইউটিউব সিপিএম বা কস্ট পার মাইলস/থাউজ্যান্ডের হার এবং সিপিসি বা কস্ট পার ক্লিকের ভিত্তিতে টাকা দেয়। কনটেন্ট, ভিউ ইত্যাদির ভিত্তিতে সিপিএম রেটও ওঠানামা করে।

ফেসবুকের জন্য:

মনিটাইজেশন পেতে হলে ফেসবুকের পাতায় আগে থেকেই বেশ কিছু ভিডিও আপলোড করতে হবে।

  • সব ভিডিও অন্তত তিন মিনিটের লম্বা হতে হবে এবং ভিডিও-র অন্তত একমিনিট ধরে দেখার রেকর্ড থাকতে হবে।
  • গত ৬০ দিনের ভিডিওগুলো মিলে অন্তত ৩০ হাজার ভিউ থাকতে হবে।
  • ফেসবুক পাতার অন্তত ১০ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে।
  • সংশ্লিষ্ট দেশ ও ভাষা ফেসবুকের জন্য গ্রহণযোগ্য হতে হবে। বাংলাদেশ ও ভাষা ফেসবুকে সমর্থন করে।
  • পেজে এমন কোন ছবি বা ভিডিও, কনটেন্ট থাকতে পারবে না, যেগুলো ফেসবুকের নীতিমালা ভঙ্গ করে। বিশেষ করে কনটেন্ট এমন হতে হবে যেন সবাই দেখতে পারে।

এগুলো করা হলে আপনার ফেসবুক পাতাটি অ্যাড ব্রেকের জন্য উপযুক্ত হবে। তখন কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন সংযুক্ত করে আবেদন করলে ফেসবুকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আপনার কনটেন্ট যাচাই বাছাই করে দেখবে। বিশেষ করে দেখা হবে এগুলো আসল নাকি কোথাও থেকে নকল করা হয়েছে।

সব ঠিক থাকলে ফেসবুক মনিটাইজেশন খুলে দেবে, আপনি বিজ্ঞাপন পাবেন এবং সেটা পছন্দমতো স্থানে বসাতে পারবেন।

আরএনএআর ইউটিউব চ্যানেলের রাশেদুজ্জামান রাকিব বলছেন, ফেসবুকে অনেক পাতা আছে লাখ লাখ লাইক, কিন্তু তারা মনিটাইজেশন পায়নি। আবার কোন পাতা হয়তো ত্রিশ হাজার লাইক নিয়ে মনিটাইজেশন পেয়েছে। এটা আসলে নির্ভর করে তারা ফেসবুকের শর্তগুলো কতোটা ভালোভাবে পূরণ করতে পারছে।

বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা ৬ কোটি ৭২ লাখ ৪৫ হাজার।
ছবির উৎস

ছবির ক্যাপশান,

বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা ৬ কোটি ৭২ লাখ ৪৫ হাজার।

কী করলে ইউটিউব-ফেসবুকের বিজ্ঞাপন বেশি পাওয়া যায়

বিজ্ঞাপন পাওয়া না পাওয়ার ক্ষেত্রে চ্যানেল বা পেইজের নিজেদের করার কিছু নেই। কনটেন্টের ধরণ, সেটা দেখার প্রবণতা, দেশ ইত্যাদি বিচার ইউটিউব বা ফেসবুক স্বয়ংক্রিয় ভাবে বিজ্ঞাপনগুলো দেবে।

প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিজ্ঞাপন ইউটিউবকে দেয়। ইউটিউব আবার সেসব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট ভিডিওতে বিজ্ঞাপন সরবরাহ করে।

চ্যানেলের মোট কতজন সাবস্ক্রাইবার রয়েছেন, সেটা ততোটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়, যদি তারা চ্যানেলটি নিয়মিত না দেখেন। কারণের চ্যানেলের আয় নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের ওপর। চ্যানেলের ভিউ যতো বাড়বে, চ্যানেলটি ইউটিউব থেকে ততো বেশি বিজ্ঞাপন পেতে শুরু করবেন আর আয় ততো বাড়বে।

রাশেদুজ্জামান রাকিব বলছেন, ইউটিউব বিডি আসার পর এ ধরণের কনটেন্ট থেকে আয়ের হার প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। আগে দেখা যেতো বাংলাদেশের কনটেন্টের এক লাখ ভিউ-র জন্য ২৫ ডলারের মতো পাওয়া যেতো, এখন সেটা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে।

তিনি বলছেন, ইউটিউবের নিয়ম অনুযায়ী, আট মিনিটের কম ভিডিওতে যে পরিমাণ অর্থ আসে, আট মিনিটের বড় ভিডিওতে তার প্রায় দ্বিগুণ অর্থ পাওয়া যায়। ফেসবুকেও তিন মিনিটের বড় ভিডিওগুলোয় বেশি অর্থ আয় হয়। একমিনিটের ভিডিওতে বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়, তবে তার অর্থমূল্য কম।

একই ভিডিও একই সঙ্গে ফেসবুক ও ইউটিউবে শেয়ার করা যায়, সাধারণত সব ইউটিউবার এটা করে থাকেন। সেখানে মানুষ কতটা দেখছে, কতক্ষণ ধরে দেখছে, এর ওপর বিজ্ঞাপন বাড়ে বা কমে।

ইউটিউব থেকে আয়ের ব্যাপারে রাশেদুজ্জামান রাকিব একটি ধারণা দিয়ে বলছেন, ১০ মিনিটের একটা ভিডিও যদি গড়ে ৫/৬ মিনিট করে দেখা হয়, তাহলে একলক্ষ ভিউ হলে ১৩/১৪ হাজার টাকা আয় হতে পারে। তবে আট মিনিটের নীচে হলে আয় অর্ধেক হয়ে যাবে।

কিটো ভাই নামে পরিচিত মাশরুর ইনান বলছেন, ইউটিউব-ফেসবুকে যে ভিডিও মানুষ যতো বেশি দেখবে, সেটা দিয়ে ততো আয় হবে। ফলে এখন দেখা যায় অনেকেই নানা ধরণের ভ্লগিং (ভিডিও ব্লগিং) করছেন, নানা বিষয় নিয়ে রিভিউ বানাচ্ছেন।

ফেসবুকে নিজের পাতার বিজ্ঞাপন বা বুস্টিং করা যায়, বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ারের মাধ্যমে লাইক বা জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায়। এভাবে যতো বেশি মানুষ ভিডিও দেখবে, আপনার আয়ও ততো বাড়বে।

বাংলাদেশের একজন ভ্লগার রাবা খান এর আগে বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, "আপনার যেটা থাকা দরকার সেটা হল ক্রিয়েটিভিটি, মোবাইলটা ইউজ করতে জানা, ভিডিও এডিট করতে জানা, কোনটা ভাইরাল হবে, কোনটা হবে না সেটা বোঝা, মানে মার্কেটটাকে বোঝা। ব্যাস এতোটুকু থাকাটাই যথেষ্ট।"

"ক্রিয়েটিভ যারা আছেন তাদের জন্য এটা খুব ইজি। এবং চাইলেই তারা ফেসবুকে কন্টেন্ট আপলোড করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারে। আর এর জন্য সব সময় বড় ধরণের ইনভেস্টমেন্টেরও প্রয়োজন হয় না। এই আমার কথাই ধরেন। আমি শুধুমাত্র আমার স্মার্ট ফোন আর একটা লাইট ব্যবহার করি। এটাই আমার লাইফটাইম ইনভেস্টমেন্ট।"

এক সময় অর্থ আয়ের জন্য ইউটিউব প্রধান মাধ্যম থাকলেও এখন ফেসবুকও এই খাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে

ছবির উৎস,

ছবির ক্যাপশান,

এক সময় অর্থ আয়ের জন্য ইউটিউব প্রধান মাধ্যম থাকলেও এখন ফেসবুকও এই খাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে

দেশি স্পন্সর নেয়া

কিটো ভাই নামে পরিচিত মাশরুর ইনান বলছেন, আমাদের আয়টা এখন দুইভাবে আসে। একটা ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে সরাসরি টাকা পাই। আরেকটা হচ্ছে স্পন্সরশিপ।

তিনি বলছেন, ''করোনাভাইরাস পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পর অনেক প্রতিষ্ঠান আর প্রচলিত ফর্মে বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন না। এখন যাদের অনেক বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে, তখন তারা তাদের স্পন্সর করেন। তখন আমরা হয়তো তাদের কোন পণ্য আমাদের ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরি। এভাবে সরাসরি স্পন্সরদের কাছ থেকে অর্থ আয় করা যাচ্ছে।''

তিনি জানাচ্ছেন, বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন এভাবে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠছে।

কীভাবে অর্থ হাতে পাওয়া যাবে

ইউটিউব বা ফেসবুক থেকে পাওয়া অর্থ বের করাকে বলে পেআউট।

ফেসবুকের মনিটাইজেশন চালু করার সময় ব্যাংক হিসাবের তথ্য দিতে হয়। একটি নির্দিষ্ট ভিউ হওয়ার পর প্রতিমাসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওই একাউন্টে অর্থ জমা হয়। এটা পেপ্যালের মাধ্যমেও তোলা যায়।

তবে ইউটিউবের ক্ষেত্রে অন্তত ১০০ ডলার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। একশো ডলারের বেশি হলে সেটা গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করে নিজের ব্যাংক হিসাবে হস্তান্তর করা যায়।

বাংলাদেশে এখনো ইউটিউবে বা ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা বা নিয়মকানুন নেই। তবে আইনবিরোধী কিছু করা হলে সেটা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের আওতায় পড়তে পারে।

শুধু একটি মোবাইল ফোন দিয়েই ইউটিউব বা ফেসবুকের জন্য ভিডিও তৈরি করা যায়
ছবির ক্যাপশান,

শুধু একটি মোবাইল ফোন দিয়েই ইউটিউব বা ফেসবুকের জন্য ভিডিও তৈরি করা যায়

ইউটিউব-ফেসবুক চ্যানেলের জন্য যা যা দরকার

রাশেদুজ্জামান রাকিব বলছেন, এসব ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য আসলে তেমন কিছুই লাগে না। দরকার পরিকল্পনা, ভালো একটা মোবাইল ফোন আর কনটেন্ট।

''একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যেন ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হয়। মানুষ সব কিছুই দেখতে পছন্দ করে। আমার তো মনে হয় কিছুদিন পরে সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেট প্লেস হয়ে উঠবে ইউটিউব। মানুষ যা দরকার হবে সব ইউটিউবেই খুঁজতে যাবে। '' তিনি বলছেন।

ইউটিউবাররা বলছেন, ভিডিও ও ফটো এডিটিং সফটওয়্যারে দক্ষতা এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা এনে দেয়।

যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

রাশেদুজ্জামান রাকিব বলছেন, ''যে চ্যানেলই তৈরি করা হোক না কেন, সেখানে স্বকীয়তা থাকতে হবে, অন্যরা যেন সেই চ্যানেলটিকে আলাদা করতে পারে। যেসব কনটেন্ট আপলোড করা হচ্ছে, সেটা নিয়ে যেন কপিরাইটের কোন ঝামেলা না থাকে। কারণ কপিরাইট নিয়ে প্রশ্ন উঠলে পুরো চ্যানেলটি বাতিল হয়ে যেতে পারে।''

Wednesday, 10 November 2021

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন | How To Make Money From Blogging

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন | How To Make Money From Blogging

 ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার উপায়,facebook থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়,ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়,ফেসবুক ভিডিও থেকে আয়,কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা যায়,কিভাবে ভিডিও তৈরি করা যায়,কিভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করা যায়,কিভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করবো,ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসিক কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব,ফেসবুক থেকে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় করুন,ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় নিয়ম কানুন earn money,facebook থেকে টাকা ইনকাম,ভিডিও ভাইরাল করা যায় কিভাবে,online income,online income bd,income,make money online,online income 2021,earn money online,online income bangla,online income bangladesh 2021,earn online income,online income bd payment bkash 2021,passive income online,online income app 2021,how to make money online,passive income,online earning,online income bd 2021,online income bangla tutorial,online income bangla tutorial 2021,income online,how to make passive income,online

How To Make Money From Blogging

ব্লগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করা যেতে পারে। আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জনের জন্য অনলাইন উপার্জন সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল এবং সেরা পদ্ধতিগুলি দেখুন।

আপনার যদি কোনও ব্লগ বা সাইট থাকে – বা এইরকম কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন – তাহলে জেনে রাখুন যে আপনার কাছে এখনও উপার্জন করার সুবিধা আছে। ব্লগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করা যেতে পারে। এই নিবন্ধে অনলাইনে উপার্জন সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল এবং ডিজিটাল কন্টেন্ট মনিটাইজ করার সেরা পদ্ধতিগুলির কথা বলা আছে।

প্রাথমিক বিষয় দিয়ে শুরু করুন। মনিটাইজেশন কী? সহজভাবে বলতে গেলে মনিটাইজেশনের অর্থ হল আপনার সাইট থেকে টাকা উপার্জন করা। আপনি নিজের ব্লগে অনলাইন কন্টেন্ট থেকে উপার্জন করলে সেটিকে মনিটাইজেশন বলা হবে।

আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন শুরু করার জন্য, এখানে বেশ কিছু অনলাইন ব্যবসায়িক মডেল আছে:

  •  বিজ্ঞাপন
  •  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  •  সরাসরি বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রোডাক্টের অফার
  •  সাবস্ক্রিপশন
  •  কোচিং

কীভাবে আপনি নিজের এবং আপনার ব্লগের জন্য এই কাজগুলি করতে পারেন? মনিটাইজেশনের প্রতিটি মডেলকে খুব ভাল করে বুঝে নেওয়া যাক।


ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মনিটাইজেশন: টাকা উপার্জনের জন্য আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দিন

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন

একজন ব্লগের প্রকাশক হিসেবে, আপনার অনলাইন কন্টেন্টে বিজ্ঞাপন যোগ করলে সহজে টাকা পেতে পারবেন। বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অডিয়েন্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য পেমেন্ট করতে ইচ্ছুক। ঠিক একইভাবে বেশিমাত্রায় সার্কুলেট হওয়া সংবাদপত্রিকা বিজ্ঞাপনদাতাদের আরও বেশি চার্জ করতে পারে, আপনার সাইট এবং কন্টেন্ট যত বেশি জনপ্রিয় আপনি তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন।

আপনার কন্টেন্টের সাথে যেসমস্ত ব্যবসার বিজ্ঞাপন আপনি দেখাতে চান সেগুলির জন্য আপনি বিজ্ঞাপন দেখানোর স্লট অফার করতে পারেন। এটিকে সরাসরি ডিল বলা হয়। আপনার হয়ে বিজ্ঞাপন দেখানোর স্লট বিক্রি করার জন্য Google AdSense-এর মতো বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের ব্যবহারও আপনি করতে পারেন।

আপনার ব্লগের নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় উপস্থিত কন্টেন্টের সাথে প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন দেখানোর বিষয়ে AdSense সাহায্য করে। যেমন- আপনার ব্লগটি অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণের বিষয়ে থাকলে এবং Rekyavik-এ ভ্রমণ সংক্রান্ত কোনও পোস্ট এইমাত্র আপলোড করে থাকলে, AdSense আপনাকে হয়ত ভ্রমণ সংক্রান্ত বীমা, আইসল্যান্ড বা উষ্ণ পোশাক সম্পর্কে কোনও বিজ্ঞাপন দেখাবে। যেখানে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হচ্ছে সেই সাইটের মালিক হিসেবে, কোনও ব্যবহারকারী যখন কোনও বিজ্ঞাপন দেখেন বা যোগাযোগ করেন তখন AdSense আপনাকে পেমেন্ট করে।

অনলাইন বিজ্ঞাপনগুলিকে আপনার ব্লগের কন্টেন্ট এবং পাঠকদের জন্য প্রাসঙ্গিক করে তোলার দক্ষতা সহ, অনেক বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার বিজ্ঞাপনের স্লটের জন্য একটি প্রিমিয়াম মূল্য দিতে আগ্রহী।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: প্রোডাক্টের সুপারিশ করে টাকা উপার্জন করুন

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল আপনি যখন অন্য কোনও সাইটে বিক্রয়ের জন্য কোনও প্রোডাক্ট বা পরিষেবাতে আপনার কন্টেন্টে কোনও লিঙ্ক অন্তর্ভুক্ত করেন। এটি কীভাবে কাজ করে তা এখানে রয়েছে: যখন কেউ আপনার সাইটে লিঙ্কটি ক্লিক করে, অ্যাফিলিয়েট সাইটে যায় এবং আপনার অনুমোদন করা প্রোডাক্ট কেনার জন্য প্রসেস করা হয়, আপনি বিক্রয়ের উপর কমিশন পান।

প্রোডাক্টের সাজেশনে আগ্রহী এমন নিযুক্ত দর্শক সহ ব্লগের জন্য, এটি একটি কার্যকরী উপার্জনের মডেল হতে পারে। তথ্য সংক্রান্ত, কীভাবে এবং লাইফস্টাইল সংক্রান্ত নিবন্ধগুলি অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রচারের জন্য প্রচুর সুযোগ দেয়।

অ্যাডভেঞ্চার ট্রাভেল ব্লগটিকেই আবার উদাহরণ হিসেবে নেওয়া যেতে পারে, ধরুন আপনি সাঁতার কাটার দুর্দান্ত লোকেশন সম্পর্কে পোস্ট করেছেন। গিয়ার সাজেস্ট করতে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করতে পারেন – যেমন সুইমসুট, তোয়ালে এবং চশমা - যা আপনি আপনার ভ্রমণের জন্য প্যাক করেছেন। ব্লগের কোনও পাঠক আপনার সাজেস্ট করা সুইমসুট লিঙ্কে ক্লিক করে সেটি কিনলে, ব্লগ থেকে আপনি উপার্জন করবেন।

আপনার দর্শকদের বিশ্বাস বজায় রাখতে, গ্রাহকের সাথে আপনার সম্পর্কে স্বচ্ছতা বজায় রাখার চেষ্টা করুন। অনেক দেশে গ্রাহকের সাথে আপনার সম্পর্ক প্রকাশ করার জন্য আইনত বাধ্যবাধকতা আছে, সুতরাং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার আগে আইনি পরামর্শ নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে নিন।   এছাড়াও আপনার ব্লগের খ্যাতি আপনার প্রোডাক্ট বা প্রচার করা পরিষেবার সাথে সম্পর্কযুক্ত, সুতরাং আপনার অ্যাফিলিয়েট পার্টনার বেছে নেওয়ার সময় কোয়ালিটির বিষয়টি মনে রাখুন।

সরাসরি বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রোডাক্টের অফার: আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করতে জিনিস বিক্রি করুন

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন


নিজেদের ব্লগ থেকে আয় করার জন্য এখন অনেক ব্লগার অনলাইন স্টোরের মাধ্যমে নিজেদের প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার চেষ্টা করছেন। আপনার প্রোডাক্ট ফিজিক্যাল বা ডিজিটাল হতে পারে। অ্যাডভেঞ্চার ট্রাভেল ব্লগের উদাহরণে, আপনার লোগো প্রদর্শিত টি-শার্ট বা বিদেশী গন্তব্যের জন্য ডিজিটাল গাইডবুক বিক্রি করতে পারেন।

আপনার প্রোডাক্ট ফিজিক্যাল বা ভার্চুয়াল যাই হোক না কেন, পেমেন্ট গ্রহণের জন্য আপনাকে সিস্টেম সেট করতে হবে। ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট বিক্রি করার সময় আপনাকে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে তা হল- স্টক স্টোর করা, শিপিং অর্গানাইজ করা এবং কর ও শুল্ক ম্যানেজ করা। ডিজিটাল প্রোডাক্ট লজিস্টিক্যালি কম জটিল কারণ সেগুলি অনলাইনে ডেলিভার করা যেতে পারে।

সাবস্ক্রিপশন: আয়ের নতুন স্ট্রিম যোগ করার জন্য সাধারণ ফি চার্জ করুন

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন

আপনি ব্লগের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পরিষেবা অফার করলে অনলাইন কোর্স বা কোচিং প্যাকেজ সেট-আপ করে তাতে চার্জ বসিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

আপনি যখন ভিডিও বা ডাউনলোড করা যাবে এমন ইবুকের মতো স্ব-নির্দেশিত শিক্ষামূলক উপকরণ তৈরি করেন, তখন আপনি আপনার অডিয়েন্সদের মধ্যে যারা মেম্বার তাদের নিজের মতো করে এগিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। ব্যক্তিরা আপনার কোর্স করা চালিয়ে গেলে, তাদের অন্যান্য বিষয়ে আগ্রহের সম্পর্কে আপনি জানতে পারেন।

একটি অনলাইন পাঠ্যক্রম ডেভেলপ করতে আগে থেকেই যথেষ্ট সময় এবং সংস্থান প্রয়োজন হতে পারে, সুতরাং এটি কার্যকর করতে আপনার এই বিষয়ের সাথে যুক্ত অডিয়েন্সের দরকার হবে।

আয় বাড়ানোর আর একটি বিকল্প হল লাইভ ভিডিও কোচিং অফার করা এবং আপনি সময় দিচ্ছেন বলে আপনাকে টাকা দেওয়া হবে।

আপনার অফারটি অনলাইন কোর্স বা অন-ডিমান্ড কোচিং যার উপরেই ভিত্তি করে হোক না কেন, আপনি ইমেলের মাধ্যমে বা আপনার ব্লগের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে কথোপকথন করার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন

মনে রাখবেন যে, আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করার বিভিন্ন উপায় আছে। আপনি একটি ব্লগ মনিটাইজেশনের পদ্ধতি ভালভাবে শিখে নিতে পারেন বা আপনার ব্যবসাতে কোনটি সবথেকে ভাল কাজ করে তা জানার জন্য উপার্জনের বিভিন্ন স্ট্রিম ম্যাচ করতে পারেন। অনলাইন মনিটাইজেশনের সম্পর্কে আরও কিছু জানার বিষয়ে আগ্রহ থাকলে, আমাদের ব্লগ দেখুন।